যাব আমি শিমুদের বাড়ি চড়ে রেল গাড়ী । তিস্তা সেতু পাড় হয়ে মির্জার কোট গাঁয়ে । পাথর ছড়ানো রাস্তার ধারে তামাক খেতের পাশে, যাব আমি শিমুদের বাড়ি গাইবান্ধা থেকে বাসে । কলেজের পিছে ঐ দিঘীর পাড়ে বসবো সন্ধ্যে বেলা, শিমু যাবে ডাঁকতে আমায় পিছে পিছে খালা । দু'চোখ ভরে দেখবো আমি, শুনবো না শিমুর ডাঁক । সন্ধ্যা বেলার সূর্য ডোবা, খালা হবেন রাগ। বাশঁ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠবে একা । লেবুর গাছের অন্ধকারে জোনাকি যাবে দেখা । ডালিম গাছে ফুল ফুটবে কোকিল গাইবে গান, দোয়েলের নাচন দেখে আমার সকালে উৎফুল্ল হবে প্রাণ । ধরলা নদীতে নেমে আমি ধোবো আমার গা, ওপাড় হতে ডাঁকবে শিমু ডাঁকবে আমায় দা । ধরলা নদীর ওপাড় থেকে আসবে কৃষাণের দল, পাথর তোলার কাজে নদীর তলায় করবে কোলাহল । দেখবো আমি বুড়িমারি আর দহগ্রাম, আঙ্গুরপোতা, শিমু যাবে সঙ্গে আমার যাব আমরা ততা । ঘুরাবো আমি পাটগ্রাম জুড়ে প্রজাতির মত উড়ে, সময় পেলে ফিরবো আমি মির্জার কোট নিড়ে।
ইদি আমিন
ইদি আমিন সদালাপী মিষ্টি ভাষী ও উদার মনের অধিকারী। তিনি শিশুকাল থেকে লেখালেখির সখ ছিলাে এবং তখন থেকেই লেখা চালিয়ে যান । তিনি গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি উপজেলার দক্ষিণ বুড়াইল গ্রামে পহেলা জুলাই ১৯৭৬ সনে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম মরহুম খলিলুর রহমান, মাতার নাম মেহেরুন নেছা। তিনি ২০০০ইং সালে মাসুমা আকতারের সহিত বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। বর্তমানে তিনি গাইবান্ধা জেলার নশরৎপুর গণ উন্নয়ন কেন্দ্র (GUK) এ একজন উন্নয়ন কর্মী হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। তিনি দুই সন্তানের জনক। বড় মেয়ের বয়স ১৭ বৎসর, নাম ইসরাত আমিন ঈশিতা এবং ছেলের বয়স ৬ বৎসর, নাম মাহির লাবিব আমিন মাজ্জিন। স্ত্রী মাসুমা আমিন ফিরােজা তিনি একজন উন্নয়ন কর্মী ও গৃহিণী। তাঁর লেখা বিভিন্ন যৌথ কাব্যগ্রন্থসহ বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে।
ইদি আমিন এর সর্বশেষ লেখা
3 মন্তব্য
- মন্তব্যের লিঙ্ক সোমবার, 17 আগষ্ট 2020 09:09 লিখেছেন নাজমুল কবির
বইয়ে যেভাবে কবিতা প্রকাশ করে ঠিক সেভাবে কবিতা এখানে প্রকাশ করবেন। তাহলে কবিতা গুগোল এ যাবে। স্বাভাবিকভাবে কবিতা পোস্ট করবেন।
- মন্তব্যের লিঙ্ক সোমবার, 17 আগষ্ট 2020 08:39 লিখেছেন নাজমুল কবির
ফেসবুকে পোস্ট করার সময় নিচের গুলো দিয়েন। এখানে ওইগুলো দিলে আপনার লেখা ওগো ভুলে যাবে না। ভিডিওটি ভালো লেগেছে।
মন্তব্য করুন
Make sure you enter all the required information, indicated by an asterisk (*). HTML code is not allowed.