শকুনের দখলে মানচিত্র এই তো কয়েক দিন আগের কথা একাত্তরের কয়েক বছর পর, বাংলার আকাশ থেকে বিলীন হয়ে গিয়েছিল নিকৃষ্ট বুনো শকুনের বহর, মরা পচাঁ খাবারের অভাবে। এরপর কিছু অমানুষের দল গৃহে পালতে থাকে শকুনের বাচ্চা, আদর করে খাইয়ে তাদের মাছ, মাংস, বিরিয়ানি, লাচ্ছা, বড় করে লোলুপ স্বভাবে। আজ ছেয়ে গেছে বাংলার আকাশ নিত্য বেড়েই চলছে ওদের সংখ্যা, নতুন করে জন্ম নিচ্ছে আবার হাজারো সভ্য শকুনের বাচ্চা, ওদের দখলে পুরো মানচিত্র। ওরা এখন মরা পচাঁ খায় না ওরা এখন সভ্য শকুন জাতি, ওরা মানুষের রক্ত চুষে তাজা গোস্ত খেয়ে দিন-রাত্রি, বুনো উল্লাসে মাতে নিত্য। ওরা বর্বর,ওরা পিশাচ ওদের শরীরে কালো শক্তি, আছে যতো মূর্খের দল সবাই করে ওদের ভক্তি, সর্বত্র ওদের জয়জয়কার। আমরা নিরীহ মানুষ জাতি নিত্য হই খুন, ধর্ষণ, চোখ, মুখ বন্ধ করে সয়ে সব নির্মম নির্যাতন, করে যাই শুধু হাহাকার। মানুষের গন্ধ পেলে ওরা জড় হয়ে এক জোটে, ক্ষত বিক্ষত করে দেয় ওদের বিষাক্ত ধারালো ঠোঁটে, বেঁচে থাকা বড় সংশয়। শহীদের পবিত্র রক্তে ধোয়া লাল সবুজ নিশানের নীড়ে, হারিয়ে গেছে আমাদের ঠাঁই হিংস্র সভ্য শকুনের ভিড়ে, মানচিত্র জুড়ে ওদের পরিচয়।
মাহমুদুল হাসান সোহাগ
মাহমুদুল হাসান সোহাগ ।তিনি ৪ই মে ১৯৮৮ সালে ফরিদপুর জেলার মধুখালী উপজেলার চরপুখরিয়া গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।বাবা মায়ের অতি আদরের সন্তান মাহমুদুল হাসান সোহাগের গ্রামের পাঠশালাতেই শিক্ষা জীবনের হাতেখড়ি হয়।এরপর তিনি আলোকদিয়া পুখরিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক এবং আলোকদিয়া অমরেশ বসু মহাবিদ্যালয় থেকে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা শেষ করে ফরিদপুর রাজেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।বর্তমানে তিনি একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে কর্মরত আছেন। ছোট বেলা থেকেই তিনি লেখালেখি পছন্দ করতেন।যার সুবাদে তিনি এখনও কর্মজীবনের অবসরে লেখালেখি চালিয়ে যাচ্ছন।তাঁহার লেখা অনেক কবিতা ও ছড়া বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে।
মাহমুদুল হাসান সোহাগ এর সর্বশেষ লেখা
3 মন্তব্য
- মন্তব্যের লিঙ্ক শনিবার, 17 অক্টোবর 2020 14:27 লিখেছেন নাজমুল কবির
ও শালা দাদুভাই তোমার কোনো জবাব নাই
- মন্তব্যের লিঙ্ক বৃহষ্পতিবার, 15 অক্টোবর 2020 03:08 লিখেছেন ইদি আমিন
দুর্দান্ত প্রকাশ কবি,,, চমৎকার
মন্তব্য করুন
Make sure you enter all the required information, indicated by an asterisk (*). HTML code is not allowed.