তাপিত জীবন প্রতিদিন প্রতিক্ষণ হৃদয়ে জাগে মৈত্রীর শিহরণ বাস্তভিটায়... তপ্ত বুকে তৃপ্তির ঢেকুর ওঠে অনন্ত অভিসারে সুখের চঞ্চুতে। গভীর রাত্রি নিশাচর যাত্রী অভিনীত হয় উলঙ্গ একাঙ্কিকা... দিগম্বর মদ্যপ মাতাল... ফের হাঁটু গেড়ে আরেক চীপ শক্তি সঞ্চয় করে শুরু করবে তাপিত জীবন... রক্তাক্ত অর্ধ উলঙ্গ রমণী সতীত্ব রক্ষার বৃথাই প্রচেষ্টা। রাতভর চলে সতীত্ব পুরুষত্বের প্রচণ্ড উত্তেজনাকর লড়াই... অবশেষে হার, অবচেতন দেহে শক্তি সঞ্চয়ের আশায় প্রাণান্ত চেষ্টা... মাটিতে লুটোপুটি খায় নিরন্তর। হারিয়ে ফেলে চিৎকার দেয়া... এপারে উলঙ্গ নদী ওপারে খেয়া বাদল দিনে বিদ্যুৎ, হাঁকছে দেয়া। ডুলুডুলু চোখে মাঝি তটে তরণী খেয়ায় উপবিষ্ট ইতর মদ্যপ তড়িগড়ি পারাপারে বড্ড তাগিদ। চৈতণ্য হারিয়ে অবলা রমণী যৌবনের সাধ বোঝে... মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে? রচিত হয় নতুন অধ্যায়! অন্যভূবন, তাপিত জীবন।