যেমনে ডাকি পাখিরে আমার সেই নামে দাও সাড়া, তোমার নাম রাখিলাম ভুবনমোহন অন্তরের অন্তরা। তুমি শতেক পথের প্রান্তবিন্দু সিন্ধু সুশীতল, আমি তৃঞ্চা মেটাই অহর্নিশি পান করে তাঁর জল। আমি ভয় করিনা অথৈজলের তুমিই নায়ের গুড়া। তোমার নাম রাখিলাম ভুবনমোহন অন্তরের অন্তরা। তোমার বাঁশির সুরের রশি যেন আমার গলার ফাঁসি, তোমায় পাবার আশে,আমি কেন নয়নজলে ভাসি? যেদিন খুশি নিও পাশে নাইরে আমার তাড়া। তোমার নাম রাখিলাম ভুবনমোহন অন্তরের অন্তরা।