নিত্যানন্দপুর গ্রাম। মনোমুগ্ধকর রূপেঘেরা,শহরের সভ্যতার চেয়েও যেন সেরা।জনবহুল এলাকা প্রায় অর্ধ লক্ষ লোকের বসবাস এতে।নিত্য ব্যস্ততার মাঝে লক্ষ সবার হৃদয় গাঁতা উঁচ্চ শিক্ষা অর্জনে সুশিক্ষিত হওয়া।সেই নিত্যানন্দপুর গ্রামের উঁচ্চশিক্ষা পাঠদান যোগ্য উঁচ্চ পাঠশালার নবম শ্রেণীতে পাঠ নিত,অনিত্য অবুঝ নামে এক বালক।অবুঝের সমশ্রেণীতে পাঠক হয়ে আসিত সদায় সাঁজনান নামক এক হুজুরের কন্যা।ধীরে ধীরে অবুঝের মনটা পাগল হল সাঁজনানের প্রেমের টানে।চোখে চোখে দুজনের মনের কথা হত পাঠদানের পাঁকে,অবুঝের মন নাচিত নয়া প্রেমের সুখে।এভাবে কাটিত দিন উভয় জনের। একদিন নবমের প্রথম পাঠদানকারী শিক্ষক জনাব ``আশিক ইলাহী`` পাঠদান শেষে সকল শিক্ষার্থীর উদ্দেশ্যে বলিলেন-আগামীকাল ইংরেজদের ইংরেজী ভাষায় উপজেলা সরকারী কর্মকর্তার সমীপে নলকুপ চেয়ে একটি দরখাস্ত মুখুস্ত লিখিতে হবে,অপারগ শিক্ষার্থীকে কঠুর শাস্তি ভোগ করিতে হবে।সকলে তখন বিস্মীত বিচলিত হইল,কারণ তখনকার নবম শ্রেণীর নির্ধারিত ইংরেজী পাঠ্যপুস্তকে এমনটাই ছিল না।তাই সকলে উঁচ্চ কন্ঠে বলিলেন শিক্ষকের সমীপে-হে গুরু একি কান্ড করিলেন শুরু।সে সময় সেই দিনেই ওসেই সাঁজনান নামক মেয়েটি আনিয়াছিল পুরাতন এক পুস্তক,যাহাতে হুবুহ অবিকল ছিল সেই দরখাস্ত খানাটি।সাঁজনানের সেই পুরাতন পুস্তকখানা শিক্ষক মহোদয় হাতে লয়ে কহিল-যেভাবে পার পদ্ধতি অবলম্বন কর,কাল যেন সকলে লিখে দিতে পার।এমন সতর্ক বাণী উচ্চারণে শিক্ষক পুস্তকখানা নির্ঘন্টের উপর রাখিয়া চলিয়া গেল। এইতো সুযোগ অবুঝের সাথে সাঁজনানের করাবে মুখালাপ।এই ভাবিয়া অবুঝের বন্ধুগণ সাঁজনানের পুস্তকখানা নির্ঘন্টের উপর হতে নিয়ে অবুঝকে দিল।অবুঝ তার নুর নামক এক বন্ধুকে সঙ্গে নিয়ে গেল গ্রন্হাগারে পুস্তকের নির্দিষ্ট পৃষ্টাটি ছায়ালিপি করিতে।বৈদ্যুতিক সমস্যা আর অপর শিক্ষকের বাঁধায় ফিরে আসিল পাঠশালায় অবুঝ আর নুর।শ্রেণী কক্ষে বসিয়া অবুঝ,নুর আরো অবুঝের কিছু বন্ধু মিলে দরখাস্তখানা কাগজে লিখে নিল।কাগজে লিখে নিতে হাফেজ কায়েশ নামক আরেক অবুঝের সহপার্ঠি সাঁজনানের পুস্তকটি নিল। পাঠশালায় ছুটির ঘন্টা বাঁজিল।অবুঝের অজান্তে কায়েশ সাঁজনানের পুস্তক নিয়ে পালিয়ে গেল। ঝিকিমিকি আঁখিতে জল তরঙ্গ,লাল গোলাপী মরিচা রঙ্গে রেগে ঠোঁটদ্বয় রূপান্তরে বিষাক্ত নজরে সাঁজনান অবুঝের দ্বার প্রান্তে এল।সাঁজনানের এমন চাহনিতে অবুঝের হৃদয়ের চাউনি ভেঙ্গে টুকরো টুকরো যেন প্রায়।ভিতুতে চুপচাপ অবুঝ কল্পনায় দিক বেদিক ছুটিতে লাগিল। অবুঝের এমন অবস্তা বুঝিতে পেরে সাঁজনান মুচকি হাঁসিতে ফিরলো গৃহ পথে। সাঁজনানের সে হাঁসিতে অবুঝ মনে করিল তাঁর মস্ত হতে এক বিশাল মেঘ সরে গিয়ে লীল আকাশের দেখা পেল। পরদিন শিক্ষক মহোদয় শ্রেণী কক্ষে প্রবেশ করিয়া সকলের উদ্দেশ্যে বলিল দরখাস্ত খানা লিখিয়া দিতে।কেহ পারগ কেহ অপারগ,অপারগতা প্রকাশ করিল সাঁজনানও।শিক্ষক সাঁজনানের অপারগতার কারণ দর্শাতেই সাঁজনান হাফেজ কায়েশের উপর দোষারোপ করিল।কায়েশকে তাঁলাশ করিল শিক্ষক মহোদয়,তবে সেদিন কায়েশ অনুপস্তিত পাঠশালায়। কায়েশের কারণে সেদিনের দরখাস্ত লিখা আর হল না। পরদিন কায়েশ আসিল পাঠশালায়।পাঠদানের প্রারম্ভে সাঁজনান দাঁড়িয়ে নালিশ জানালো শিক্ষক ইলাহির সমীপে।শিক্ষক অতি রেগে কায়েশকে বলিল-সাঁজনানের পাঠ্যপুস্তক কোথায় নিয়ে গেলে!!!?এখনি ফিরিয়ে দাও।কায়েশ শ্রদ্ধাভরে নিম্ন কন্ঠে আকুতিতে শিক্ষকের কাছ হতে পরদিন পর্যন্ত সময় নিল।শিক্ষক কায়েশের কথা রাখিয়া সাঁজনানকে বুঝিয়ে বলিল আগামীকাল তোমার পুস্তক তুমি পেয়ে যাবে। সেই দিনের পাঠদানের সময়টিও এভাবেই গণিয়ে গেল। এরপর দিন কায়েশ পাঠশালায় আসিল না,আসিল পরদিন।সেদিন ছিল বিষুধবার।শিক্ষক কায়েশকে বলিল সাঁজনানের পুস্তক ফিরিয়ে দাও।সেদিনও কায়েশ পুস্তকটি আনিল না।এতে শিক্ষক মহোদয় অতি উঁচ্চে রেগে গিয়ে বলিল কায়েশকে-কায়েশ এখনি বাড়ী গিয়ে পুস্তকখানা নিয়ে আস,আজ শেষান্তের পাঠদানও আমার।আমি আবারো শ্রেণী কক্ষে প্রবেশ করিব।শিক্ষকের কথায় কায়েশ বৃষ্টির দিনে বাড়ীর পথে রওনা দিল। কায়েশ পাঠশালায় আসিবার পূর্বেই পাঠশালায় ছুটির ঘন্টা বাঁজিলো।ততক্ষণে অত্র শ্রেণী কক্ষে সকল শিক্ষার্থীর উপস্হিতিতে থমথমে উত্তজনা বিরাজ করছিল।এমতাবস্তায় কায়েশের প্রবেশ শ্রেণী কক্ষে,সাঁজনানের শখের পুস্তক খানা হাতে অন্য হাতে ছাতা লয়ে। কায়েশ ছিল একটু তেজি স্বভাবের।তবে তাঁর পাহাড়ীয়া মন,ভিন্ন এলাকা হতে আসা।তেজিরুপে কায়েশ পুস্তকটি ছুড়ে মারলো সাঁজনানের দিকে।এতে পুস্তক নিছে পড়ে গেল।এনিয়ে সাঁজনান অপমানিত হল।এদিকে সাঁজনানের অপমানে অবুঝও অপমান ভোগ করিল।পাঁচশত না হলেওত সাঁজনান অবুঝের ইয়ে। নবম শ্রেণীর কক্ষটা ছিল দ্বিতীয় তলায়।সাঁজনান পুস্তক হাতে না নিয়ে শ্রেণীকক্ষ ত্যাগ করে নিছের দিকে যেতে লাগলো।ততক্ষণে অবুঝ পুস্তকটি কুড়িয়ে নিয়ে সাঁজনানের হাতে দিতে গেল।ইসলামিক ইতিহাসবীদ অন্য একজন শিক্ষকের এবং অবুঝের অনুরোধে সাঁজনান পুস্তকটি নিতে বাধ্য হইল। সেদিন সকলে নিজ নিজ বাড়ীতে ফিরে গেল। পরদিন গরীবের হজ্জের দিন আছরের পর অবুঝ তার বন্ধগণ হতে শ্রবণ করিল যে,সাঁজনান নাকি পূর্বের দিন পুস্তকটি না নিয়ে বাড়ী ফিরছিল।আরো কানে শ্রবণ করেছিল যে,কায়েশকে নাকি সাঁজনানের আম্মাজান ফোনে অসামাজিক ব্যাবহার করিয়া ছিল।আরো বলিয়া ছিল পাঠশালাতে শনিবার দিন কায়েশকে উত্তম মধ্যম প্রহার করা হবে উঁচ্চশিক্ষকের দ্বারা। অবুঝ সাঁজনানের মায়ের সাথে প্রায় ফোনালাপ করিত।এ কথা অবুঝের বন্ধুগণও অবগত ছিল বিদায় সকলে অবুঝকে অনুরোধ করিল সাঁজনানের মাকে ফোন করে ঘটনার সত্যতা জেনে নিতে।অবুঝ তার বন্ধু নুরের মোটোফোন হতে কল দিল সাঁজনানের মায়ের মোটোফোনে। সাঁজনানের মা অতি উঁচ্চকন্ঠে নিম্নমানের আচরণ অবুঝকেও করিল।বলিল তুমি আমার কাছে আর কখনো কল করিবে না এবং আমার কন্যার আশাও চেড়ে দিও। শনিবার সকালে অবুঝ অতি ব্যস্ততার মাঝেও এক পঁলকে পাঠশালায় গিয়ে হাজিরা দিয়ে কর্মে ফিরলো।অর্ধদিন গণিয়ে আসিতে হাঁটে বাজারে সকলের মুখে অবুঝও তার অপর বন্ধু মাছুম শুনিতে পেল,পাঠশালায় উঁচ্চশিক্ষক কোন এক শিক্ষার্থীকে উত্তম মধ্যম প্রহার করিয়াছে।এ বার্তা শুনিয়া অবুঝও মাছুম নিশ্চিত হল নিশ্চয় নিশ্চয় সাঁজনানের মায়ের কথায় উঁচ্চশিক্ষক তাঁহাদের বন্ধু কায়েশকে প্রহার করিয়াছে।তখন সময়ে বন্ধুর পরিচয় দিতে গিয়ে অবুঝ তার হৃদয়ের রাণী সাঁজনানের প্রেম ক্ষাণিকের জন্য বিসর্জনে পাঠশালার দিকে রওনা দিল। পাঠশালায় গিয়ে দেখে তারা ঠিকেই উঁচ্চশিক্ষক তাদের বন্ধু কায়েশকেই প্রহার করিয়াছে।প্রহারে কায়েশের সাদা জামা রক্তবর্ণে পরিনিত হল। অবুঝের উপর এবং নিছু শ্রেণীতে পড়ুয়া সকলে বলিল এ প্রহার মোদের প্রত্যাশা নয়।সাঁজনানের পিতা অত্র পাঠশালার শিক্ষক বলে কি অন্য শিক্ষার্থীর উপর এমন আচরণ করবে!!!এটা সহনিয় নয়,আপনারা এরি প্রতিবাদ জানান। তখন অবুঝও মাছুম তাহার সকল সহপার্ঠীর উদ্দেশ্যে বলিলেন-যাহারা এই প্রহারের পক্ষে তাহারা শ্রেণী কক্ষ ত্যাগ কর,আর যাহারা কর না তাহারা থাকো। আর তখন সাঁজনান শ্রেণী কক্ষ ত্যাগ করিল আরো করিল এমনি একজন,যাকে সাঁজনান খাখা বলিয়া ডাকিত নিত্য। সকলে যাহাকে মানি ভয় পায় শ্রদ্ধা করে,সে মানবের উপনাম বাঘা।সে পাঠশালার বাঘা হুজুরকে দিয়ে ডাকালো নবম শ্রেণীর সকলকে দপ্তরে উঁচ্চশিক্ষক মহোদয়। উঁচ্চশিক্ষক মহোদয় অতি রেগে গিয়ে সকলকে বলিল-সাঁজনানের পিতা পাঠশালার শিক্ষকদের একজন এবং সাঁজনানও বেশি ভাল মেয়ে।কেন তোমরা তাহাকে বিরক্ত করিয়াছ?বল তার কি দোষ?আমি তারও বিচার করিব!! সকল সহপার্ঠীর অনুরোধে মাছুম বক্তব্যের প্রারম্ভে বলিল-হুজুর এক হাতে কখনো তালি বাঁজে না। মাছুম একথা বলিতেই দপ্তরের বেতর সাঁজনানের পিতা কেদারা হতে ওঠে আসিয়া খ্যাদারাই উত্তম মধ্যম প্রহার করিতে করিতে বলিলেন-দেখুন আজ পাঠশালায় মাছুম অনুপস্হিত সে এখন এখানে সন্ত্রাসী করিতে আসিল।আরো বলিল-সে রাজারনীতি চালায় পাঠশালায়,তাকে আইনির হাতে হস্তান্তর করায় উত্তম। উঁচ্চশিক্ষক মহোদয় পূনরায় বলিল-দেখাও সাঁজনানের দোষত্রুটি। তখনি অবুঝ সকল শিক্ষকের উদ্দেশ্যে বলিল-আমাকে যদি বলিতেই হয়,তাহলে সব বলার সুযোগ দিতে হবে।অবুঝ অনুমতি পেয়ে সবকিছু খুলে বলিল।এটাও বলিল ইসলামিক ইতিহাসবীদের এবং তাঁহার অনুরোধে সাঁজনা পুস্তক নিয়েছি,তবে কেন সাঁজনান পুস্তক ফেরত দিল?যদি সাঁজনান পুস্তক ফেরত না দিত আজ এত বড় ঘটনা ঘটিত না।অবুঝের এমন বক্তব্যে বেরিয়ে আসিল সাঁজনানের দোষ।তা সকল শিক্ষক মানিতে সক্ষম হইল।সকল শিক্ষক তখনি ইসলামিক ইতিহাসবীদকে সাক্ষী দিতে বললে তিনিও অবুঝের সমান কথা বলিল। উল্টোঘুরে গেল বিচারিক প্রক্রিয়া।এমতাবস্তায় সাঁজনানের পিতা ভরা মজলিসে বলিল-এই অবুঝ বালকটি আমার মেয়ে সাঁজনানের সাথে প্রেম করিতে চাই এবং আমার স্ত্রীর ফোনে কল দেয়।তখন দ্বিতীয় স্হরের হুজুর বলিলেন সে আমাকেও দেয়।তখন বাঘা হুজুর সহ দু`এক হুজুর দাঁড়িয়ে অবুঝকে জিঙ্গাসা করিল-তুমি কি সত্যিই উভয় শিক্ষককে কল দাও?উত্তরে অবুঝ বালক বলিল-উভয়কে দিইনা,দিই শুধু সাঁজনানের মাকে।সাঁজনানের পিতা বলিল অবুঝকে অনেকবার নিষেধ করা হয়েছিল,এমনকি গতকালও।তখন শিক্ষকরা বলিলেন অবুঝকে-হুজুর যাহা বলিয়াছে তাহা কি সত্য?অবুঝ বলিল হ্যাঁ জ্বি সত্য।আরো প্রশ্ন করিল-গতকালের পর কি কল করিয়াছিলে?অবুঝ বলিল না জনাব না।এবার শিক্ষকেরা সাঁজনানের পিতাকে প্রশ্ন করিল-গতকালের পর হতে কি অবুঝ কল করিয়াছিল?সাঁজনানের পিতা বলিল না।তখন শিক্ষক সকলে এক বাক্যে বলিয়া ওঠিলেন আপনার দোষ,এটা অন্য বিষয়,আপনার কন্যার বিষয়,পারিবারিক বিষয়।সুতরাং এখানে বলা উচিত হয়নি ।শিক্ষকের বহু প্রশ্নের উত্তর যথাযত অবুঝ দিতে সক্ষম হয়েছিল বলে প্রহার হতে সে বেঁচে গেল। উঁচ্চশিক্ষক তাঁহার শিক্ষা গুরু অবুঝের পিতার বড় ভাইকে ডাকিতে চাহিলেন।তখন অবুঝ গভীর ভাবে ভাবিয়া দেখিল তাঁহার পরিবার একথা শুনার চেয়ে পাঠশালায় শিক্ষকগণ হতে ক্ষমা চেয়ে চলে যাওয়াই শ্রেয়।অবুঝ তাই করিল,ভাবিয়া চিন্তে। অহেতুক রাজার বাক্য ব্যাবহার করিয়া ছিল বলে সাঁজনানের পিতা রাজার নীতিতে দন্দীত হইল। সাঁজনানের পিতা বলে সদায়-আমার রাজা রাজ্যের ক্ষতায় এলে অবুঝকে বুঝায়িব মজা। আর অবুঝ বলে,তবে কি সাঁজনান তাঁহারি সাঁজের ইচ্ছায় সাঁজিবে না?
নুরুন্নবী জামশেদ
আমি মুসলিম।মুসলিম ঘরে আমার জন্ম। নাম:-মোহাম্মদ নুরুন্নবী বিন হাছান (জামশেদ), পিতার নাম:-মোহাম্মদ হাছান আলী, মায়ের নাম:-রাশেদা খানম। জন্ম তারিখ:-০২/০৪/১৯৯২ ইং, গ্রাম:-ছনুয়া পাড়া, ডাক+ইউনিয়ন:-বদর খালী(৪৭৪২), উপজেলা:-চকরিয়া।, জেলা:-কক্সবাজার। শিক্ষাঙ্গণ:-বদরখালী এম,এস ফাজিল (ডিগ্রী)মাদ্রাসা। মোবাইল নাম্বার:০০৯৬৮-৯৩৩২১৬১০ ২০১১ সালে বাংলাদেশ মাদ্রাসা বোর্ড হতে দাখিল(GPA=4.56)শেষ করি। ২০১৩ সালের শেষ দিকে আলিমের টেষ্ট পরীক্ষা শেষ করি,ফাইনাল দেওয়ার পূর্বে,.. ১৩/০১/২০১৩ ইং তারিখ আমি আমার জন্ম ভুমি প্রাণে দেশ,বাংলাদেশ থেকে প্রবাসের উদ্দেশ্যে ওমান চলে আসি।মনের যত কথা কিছু লেখি।
নুরুন্নবী জামশেদ এর সর্বশেষ লেখা
3 মন্তব্য
- মন্তব্যের লিঙ্ক শনিবার, 13 জানুয়ারী 2024 16:52 লিখেছেন Unrella
cialis generic reviews Littleminimes I think I d actually be okay with twins as I want two more children and think I d be happy just to get it over with and not have to ttc again bc this has been the worst ever
- মন্তব্যের লিঙ্ক শনিবার, 29 জুলাই 2023 17:24 লিখেছেন Vgxuneiz
cialis cheapest online prices However, both studies show clearly that infertility could originate from either partners and hence a couple directed treatment may be the best treatment strategy
- মন্তব্যের লিঙ্ক শুক্রবার, 30 অক্টোবর 2015 15:17 লিখেছেন মোঃ নাজমুল কবির
ভালো হয়েছে সুন্দর ****
মন্তব্য করুন
Make sure you enter all the required information, indicated by an asterisk (*). HTML code is not allowed.