অভিমান ছিঁড়ে ফেলি দ্বীপ সরকার যন্ত্রণার প্রহর কাটা ক্ষত, মন ছুঁই ছুঁই বেলকোনিতে আগলে ধরা হাওয়া, কখনো কখনো বিদঘুটে আঁধার হেঁটে চলে আত্নায়,অভিমান ছিঁড়ে ফেলি সযত্নে, গাঢ় বিষন্নতা ঠোঁটপথে সুনসান থাকে তুমিহীন। অনেক প্রশস্ত পথের সংকোচন ঘটে রাডারের ওপড় বসা দাঁড়কাকের,দাঁড়কাক বড্ড একা। বিশ্বাস আপাতত ঋণচক্রে স্তব্ধ, রাগত স্বরে বলি,চলো হাত ধরে মিমাংসার কপাট খুলি,ছিটকি খুলে স্তন্যপায়ী অভিমান চুষে খাই পরস্পরে। এতটাই অবিশ্বাস করো আমাকে ? ডানহিল পুড়ে ছাইদানিকে কৃপা করে ভরিয়ে তোলে নরম তুলতুলে পাহাড়। আগন্তক অভিমান তবে সুইচ টিপলেই মানুষ হয়ে ওঠেনা সেরকম করে। যে রকম এ্যানার্জির খইমন উড়াউড়ি করে শহরে, বিষণ্নতার মহাসড়কে অভিমান হাঁটে ক্রোসচিহ্ন দেখে দেখে,স্পীড ব্রেকারে বিশুদ্ধ হবার ছলে আলগোছে পাড় হয় মৌনতা। তারপর তুমি আমি মিলে গেরস্থ্য হবো বলে কৃষিক্ষেতে অভিমান ছিটাবো নিরন্তর, শোধবোধ খামে সুখ ভরিয়ে দেবো, আলিঙ্গণ মেপে নির্জনতা দেবো, তোমার আমার ক্ষতবিমুখ প্রাণে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা আঁধারের নির্যাস -নিতান্তই বিবদমান চাবুকের পেরেশানি জমায় শরীরে শরীরে। এবার ভাঙ্গো, অভিমান ভাঙ্গো। লেখাঃ২০/০৮/১৫ইং