স্বপ্নরা বাঁচেনা দ্বীপ সরকার . বিবিধ প্রশ্নের হাটে বিশ্বাসের ধুলো ওড়ে, ভিড়ের চাপে বিশ্বাসের দরপতন, প্রায়শঃই ওঠানামা করে বিশ্বাস পেরিমিটারে, অতঃপর আবাবিলের পাথরে ছেঁকে ওঠে পরিযায়ী দুঃখ। স্বপ্নের ঘারে নিক্ষিপ্ত বালিহাঁসের লেজ, ডুবে চলা রুই কাতলার গতি, রাত নামলে জৈবিক চেরাগের প্রশ্ন আসে, এই সব মফস্বলে মিলিয়ে যায়, নিভিয়ে যায় - যাবেই। স্বপ্নরাও বাঁচেনা , যাযাবর চোখে নিয়তির পাঠশালা। ডাকসাইটে স্বপ্ন নামতা পড়ে পড়ে ঘুমোয়, জাগে, স্বয়ংক্রীয় মেশিনে মৃত্যুর প্যাচাল বাড়ে । এভাবে জাগতে জাগতে ভেতরকার আঁধার উগড়িয়ে দেয় কালো, পাহাড়ের বাড়ন্ত আটকিয়ে দেয় বৃষ্টির শোকাবহ পত্র, বাড়ন্ত লেখার গল্প ঝুলে থাকে ইতিহাসে । মিউনিখে মেপে সমুদ্র দিতাম তোকে - বৃষ্টির বোতাম খুললেই সবুজ গুঁজিয়ে দিতাম খোঁপায়, যাপমান প্রেমের উনুনে বেশ পোড়াপুড়ি চলে, গদ্যে পদ্যে মিশেল সময়ের কৃপা, অতঃপর স্বপ্নরা মরে যেতে থাকলো - পাহাড়ের গায়ে ডিগবাজি খাওয়া বৃষ্টির মৃত্যু দেখে। স্বপ্নরা মরে যায়। মিথ্যেগুলো আজাজিল মার্কা চিহ্নিত বিশ্বাসের গল্প হয়ে নিম্নগামী হতে থাকে, স্বপ্নরা মরে যেতে যেতে ইবলিশের বায়ু হাত টাঙিয়ে থাকে পেনাল্টি বক্সে। লেখাঃ ২৮/০৮/১৫ইং