তুমি চোখ বাঁধো এক কোটি আবেগের চাকু উন্মুখ রাখি শুধু তুমুল একটা চুমু আঁকবার তরে। ও দ্বীপাবলীর নায়িকা বাঁধো চোখ বাঁধো- সবে মাত্র ভূমিষ্ট হওয়া প্রেমের ঝড় বইয়ে দেবো ঠোঁটে, ঠোঁট গলিয়ে প্রেমের অঙ্ক কষবো, রোমন্থনে তান্ডব চালাবো ও ঠোঁটে। বারংবার পুডিং করা টিনের ঝাঁঝড়াটে অধ্যায় শেষ হলে কেবল সমাপ্তের ইতিহাস টেনে আনো তুমি, তবুও বাঁচবার কথা ভেবে অনবরত কাঁদে বর্ষার শাবক। এমন দূর্যোগেও পিরিতের টিনে ছন্দ এনে চুমু আঁকে আবেগ। ও মেয়ে চোখ বাঁধো লজ্জাকে এঁটে আনো ওড়নার পাশে, কবুতর প্রাণ উড়াউড়ি শেষে কখন এসে পড়বে ঠোটে -জানবেনা শিশিরের সকাল। কান্নাকে ধনাত্নক ভাবো, রোম্যান্সকে উগড়িয়ে আনো ন্যায়পথে, যাতনার করাতে খন্ডিত হবার আগেই একটু টুকরো আনন্দ বইয়ে দেই- চলো। শিহরণ স্খলিত হলে আয়নায় ধরা পড়ে অভিনয়। জেনেও একাকার শর্তে ডুবে যাই গহনে। ও সোনালী মেয়ে! চাটুকার রোদ এখন একপেশে বেজায়, এসোনা ছায়া হই, ছাতা হই। লাঙলে উগড়িয়ে তুলি ভূ-সত্বের কৃষিজাত প্রেম। লেখাঃ ২৬/৬/১৬ইং