মধ্যরাতের নিস্তব্ধতা ভাঙে
কুসংস্কারের কি এক
বেসুরো সুরের মূর্চনায়।
কোলাহলে মুখোরিত বাঁশঝাড়যেন
মনূষ্য কীটের পদচারণায়।
দা,কাচি হাতে কাটে বাঁশের কুনচি
ঠকাঠক শব্দে ভাঙে
মধ্যরাতের নিস্তব্ধ নিরবতা।
কুসংস্কারের পানি বয়
প্রতিটি কুনচির অাগায়
বিশ্বাসে ওরা খায়, কেউ রেখে দেয়।
বাঁশের পাতাগুলো খিলখিল করে হাসে
মধ্যরাতে জেগে ওঠা মানুষের মূর্খতায়।
বলাবলি করে এ পাতা ও পাতা
এরা নাকি বিংশ শতাব্দির মানুষ!
তবুও আমরা শুনিনা বধির
ব্যাতিব্যাস্ত কুসংস্কারে শুধাপানে,
মধ্যরাতটাও যেন হারালো
তার লালিত স্বকীয়তা
কুসংস্কারের সেই ফিসফাস গুঞ্জরনে।