আমি তো ভাঙ্গিনি ভেঙ্গে পড়িনি। শরীরটা মাপ বুঝে গেছে আর কতোটুকু বা দিতে পারো এর চে, মনটা বুঝে গেছে কতোটুকু যন্ত্রণার ছবক বা চাপিয়ে দিতে পরো এর চে, কৃকলাসের ভয় দেখে দেখে কবে যে বীরত্ব ছুঁয়েছি ; কষ্ট ,যন্ত্রণা মেপে মেপে শরীরের লোমকূপ অভিধান খুঁজে পেয়েছে চর্যাপদের আমলেই , আর কিবা ভাঙ্গানোর উপায় থাকে তোমার । ভাঙ্গা ভাঙ্গিতে ব্যস্ত থেকে কুশলাদী জানতে চেওনা আর, অযথা ভালো থাকার গল্পোই বলে যাবো। এখনো আমি বালুচরে তাপ ছড়িয়ে বাঁচি, ব্যস্ততার আঙ্গুলে তাপ চুষে খাই গেলাস ভর্তি। আজো প্রজন্মের মৌনতা ভেঙ্গে সুনসান হৃদয়ে কোলাহল খুঁজি, আজো কবিতার নুপুর পড়ে চামড়ার পিটে যন্ত্রণার ছন্দ খুঁজি আজো নিরবতার পেট চিরে অমাবস্যার ক্ষত খুঁজি কোলাহলমুক্ত নয়নে। আক্ষরিক অর্থে খানখান করে ফ্যালো জীবন, আধা পয়সায়ও কে নেবে এ জীবনের ভার? আমি দিয়ে দিতে পারি অকপটে, দেবোই। এসব ভাঙ্গার প্রশ্নে আমায় রেখোনা আর। লেখাঃ২৬ / ৭ / ১৫ইং