বন্যার কর্দময় ভেঁসে যাওয়া পানির স্রোতের ন্যায় মুখের বাণী কন্যার মায়ের।তাঁরা এক হিংসুক নোংরামি মানব।খোদার সৃষ্টির নিকৃষ্টতম দানব।ইনসান রূপী বেঈমানী ব্যক্তি মানব সমাজে করে বসবাস।তাঁরা ব্যক্তির প্রতি ভক্তি দেখায়,চরিত্রের প্রতি নয়।অপরের পকেটের দিকে তাকিয়ে রয়,আপন পকেটে নজর নয়।মধুর ভোমর তাড়িয়ে দেয়,ইঁদুর করে যতন।ওরা লালিত পালিত হওয়া ভুমির নিন্দা করে বেড়ায়,শহরে নিন্দ্রার পর।ঐ ভুমিই আমাদের গাঁ।সেই গাঁয়েরই উচ্চ এক পাঠশালায়,ক্ষুদ্র জ্ঞান অর্জন করিল.শিক্ষক মহোদয় অবিভাবকের সাহায্য লয়ে।শিক্ষার সাম্য তাঁহার প্রকাশিত হইল তখনই,সাহায্যের হাত বন্দ সবার.আসিল কেন্দ্রীয় পরীক্ষা যখনই।অবশেষ,ফলাফল তারই তুল্য হইল.যে ঝরায় তাঁর লাগি আখিঁর জল-দেখিয়া ছিল তাদের গুরু জন।ওরে করো নাগো এত বড়ায়,যন্ত্রণায় ভুগিবে হইব তোমার জীবন লড়ায়।ইঁদুর গুহার পানিতে পড়িয়া ডুবিয়া মরিব,সাগরের উল্যাসিত ঢেউয়ে নয়।চড়ুই পাখি গাছের ডালে দুলিলে বেশ সুন্দর লাগে,মরে পড়ে রয়.বয়লে সাঁহারার লৌ`হাওয়া।
ওহে অহংকারী পরিবার মনে রেখ,
মহা সাগরের বিশাল জাহাজ ধ্বংস হয় ঝড়ের ক্ষুদ্র কণায়।যে খোদা তোমার সৃষ্টি কর্তা সে মোর আপন লালন-পালন কারী।