শঠতার সাথে সন্ধি উড়ন্ত বৈভব আর অহমিকা নিয়ে ছুটন্ত পঙ্গপালের ন্যায় উড়ে গিয়ে। দেখে যেন নাও তুমি কতটুকু ভূমি আপনার পদতলে রেখে দিলে তুমি। হয়ে বন্দি করে সন্ধি বিচ্ছেদ মেলাতে আহামরি কি যে করি জীবন বেলাতে। উড়ে গিয়ে জুড়ে বসো ক্ষমতা দাপটে যদি ভাবো বেঁচে যাব চাতুরী কপটে। দহলিজে নিজে নিজে চাতুর্য্য কল্পনা সব পাবো অভিনব পন্থায় জল্পনা। কেউ কিছু বলবে না বিলাসী ভাবনা ভেবে কাটে দিনরাত কেহ জানল না। নিপুণ কৌশলে আঁকা অভিলাষ ফন্দি শঠতার সাথে হয়ে গেল বুঝি সন্ধি। চেতনা চৈতন্য তাই হয়ে আছে বন্দী তৎপরতায় লিপ্ত লব্ধিতে অভিসন্ধি। আঁখি ঢেকে রাখা হয় নিতম্ব সাজিয়ে লোকালয় নেচে উঠে মাদল বাজিয়ে। কপট কৌশুলী খুশি জুয়াচুরি করে ঠক দেখে ঠকা খেয়ে কুরে কুরে মরে। শয়তানের কাজ জানি শয়তানি করা সহজ উপায়ে তারে যায় না তো ধরা।