যখন একটি পরিচিত
কিংবা কিছুটা পরিচিত ষৌড়শী তনয়া
আমাদের দিকে তাকিয়ে একটু হাসলো
কিংবা অন্য রকম একটু অংঙ্গ ভংগি করলো
তখন আমরা ছেলেরা মনে মনে মন কলা খাই।
আসলে কোন কোন মেয়েরা জন্ম থেকেই ওরকম
তাদের আচরণে কিংবা অংঙ্গ ভংগিতে এমনটি থাকাই স্বাভাবিক।
অথবা আমাদের মাঝে
এমন কোন কিছু লোকিয়ে আছে
যা আজও আমরা উপলদ্ধি করতে পারি নাই
কিংবা বুঝতে পারি নাই।
কিন্তু মেয়েরা সৃষ্টি থেকে
এমন কষ্টি পাথর দিয়ে তৈরী
যা দিয়ে সে অন্যকে বুঝতে পারে?
জানতে পারে?উপলদ্ধি করতে পারে?
হয়তো তাই সে আমাদের দিকে তাকিয়ে কুলুষহীন মনে হেসেছে?
কিংবা অন্য রকম একটু আচরণ করেছে?
আর আমরা ছেলেরা ওসবের জন্য
মনে মনে শুধু মন কলা খাই?
আসলে আমাদের হৃদয়, আমাদের উপলদ্ধি
এমনই দৃর্বল আবরণে ডাকা যে
প্রস্ফুটিত কোন তাজা ফুল দেখলেই
তা ছিড়ার জন্য উদগ্রীব হয়ে যায়।
আসলে আমাদের অন্তরে সুন্দর্যের কোন উদারতা নেই
বরং সুন্দর্যের অবমাননা ই বেশী ।
মেয়েদের এই রকম আচরণ কিংবা অংঙ্গ ভংঙ্গী
মাঝে মাঝে মারাত্বক দুর্ঘটনাও ঘটায়।
কারণ কিছু কিছু ছেলেরা অভিনয়ে খুব পটু
তারা যে কোন মুর্হুতে
একটি মেয়েকে পটাতে পারে?
আর সব মেয়েরা এক রকম নয়
কিছ কিছু মেয়েরা জন্মজাত বোকা।
ঐসব মেয়েরা ছেলেদের সহজ সরল আচরণ
মনমুগ্ধকর ভাষায় মুগ্ধ হয়ে
সুন্দর একটি ভালবাসার জন্য হাত বাড়ায়।
অবশেষে আমরা ছেলেরা কিছু দিন খুব অভিনয় করি
তার পর শুরু হয় নোংরামি
অবশেষে সব শেষ।
আসলে একটি মেয়ে একটি ছেলেকে ভালবেসে
এরকম কিছু চায় না
সেত বিশ্বাসের হাত বাড়ায়
সেত তার সৌন্দর্যতা দিয়ে তাকে কাব্য মুখী করতে চায়?
পবিত্র প্রেমের প্রজ্জোল জেলে আলোকিত করতে চায় সব কিছু?
জীবন ভর ভালবাসার স্বপ্ন বিলাসিতায় বাঁচতে চায়
কাংখিত মানুষটিকে নিয়ে?
কিন্তু আমারা ছেলেরা এইসব বুঝেও না বুঝার বান করি
আমরা শুধু মনে মনে মন কলা খাই।