মহামান্য রাষ্ট্রপতির সচিব জনাব সম্পদ বড়ুয়ার ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুরে শুভাগমন উপলক্ষে স্বাগতম জানিয়ে : স্বাগতম সুস্বাগতম অধ্যাপক ড, মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী হে প্রানপ্রিয় অথিতি তোমাকে ধন্যবাদ তোমাকে ধন্যবাদ তোমাকেই ধন্যবাদ সুস্বাগতম তোমাকে আমাদের অসম্ভবকে সম্ভব করার কাব্য গ্রন্থে, কিংবদন্তি কালজয়ী জননীর স্বপ্নের জয়যাত্রার রথে, স্বাগতম সুস্বাগতম স্বাগতম তোমাকেই যেখানে, ডুয়েটের ছন্দময় তরঙ্গে আলোকিত রাত লক্ষের পথে দেখেছে যেন সূর্যের সুপ্রভাত তুমি হিমাদ্রির মতো অন্তরে তুলেছো আনন্দের ঝড়; অত :পর, হে মহান অতিথি তোমাকে ধন্যবাদ তোমার আগমনে জীবনের জয়গান জ্ঞানের সাগর পাড়ি দিয়ে দেশপ্রেমিকের ভাবনার চোখে দেখেছে এক ব্যাকুল আকুতির প্রাণ কিংবা আত্মদান জীবনের গল্প লিখে তুমি আজ জীবন্ত প্রতিবাদ, মানুষের আর প্রকৃতির কাছাকাছি একজন, যে জীবন বানায় জীবন গড়ে প্রতিদিন | লেখক তুমি জাদুর বেলুন উড়াও তোমার লেখনীর রেশমি চুড়ির ঝংকারে বাংলাদেশ এক নতুন সভ্যতার আর সম্ভাবনার পথ খুঁজে পাই মুহূর্তেই | পদাতিক আর আলবার্তো মোরাভিয়ার গল্প সুমুদ্র পাড়ি দেয় অজানায় নীল স্রোতের বেনারসি পরে, তোমার গল্প বিন্দু থেকে বৃত্ত হয়ে বিচ্ছুরিত হয় দেশে দেশে. আফ্রিকার প্রাণীদের কথাগুলো হয়ে উঠে জীবন্ত রূপকথা বার্নাড রাসেলের আত্মকথা শেকড়ের টানে চলে যায় মানস কবি আর চন্দ্রগোমীর সন্ধানে | আজ জাগছে ডুয়েট, জাগছে মানুষ, জাগছে সৃষ্টির উৎসব তোমায় ঘিরে হে মহান অতিথি স্বপ্ন দেখি আমরা সবাই এক মহা আবর্তনের কানে পেতে কে যেন বলে গেলো তোমার জাদুর ছায়ায় আপনজনের টানে এক দুর্লভ মহাঅর্জনের. "তোমাদের আমি উপহার দেব তোমাদের এক তোমাদেরই একজন যার হাত ধরে আসছে সামনে ডুয়েটের সমাবর্তন" উল্লসিত প্রাণ সেই মাহেন্দ্রক্ষণের অপেক্ষায় তোমার কণ্ঠে আজ হোক, হে মহান অথিতি আনন্দের আলোড়ন স্বাগতম সুস্বাগতম স্বাগতম তোমাকেই |